×
  • নজরে
  • ছবি
  • ভিডিও
  • আমরা

  • রিভিউ: প্যানডেমিকের আয়নায় ‘প্ল্যাটফর্ম’

    মৌনী মন্ডল | 16-06-2020

    ছবি- দ্য প্ল্যাটফর্ম(এল ওয়ো/দ্য হোল)

     

    দৈর্ঘ্য- 90 মিনিট

     

    পরিচালক- গ্যাল্ডার গাজতেলু উরুতিয়া

     

    চিত্রনাট্য- ডেভিড ডিজোলা, পেদ্রো রিভেরো

     

    অভিনেতা- ইভান ম্যাসাগু, সোরিয়োঁ ইগাইলিয়

     

    রেটিং- 4/5

     

    প্যানডেমিক শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ ‘প্যানডেমোস' থেকে, যার অর্থ প্রত্যেকে। প্যানডেমোস এমন একটা ধারণা, যা বিশ্বাস করায় সারা বিশ্ববাসী এই রোগের সংক্রমণের জন্য উন্মুক্ত। আর ‘দ্য প্ল্যাটফর্ম’(এল ওয়ো/দ্য হোল) এমন একটি ছবি যা আপনাকে বোঝাবে সারা বিশ্বের সামাজিক-রাজনৈতিক পরিকাঠামো আসলে একটি রোগ, যা প্রতিটি মানুষকেই সংক্রামিত করতে পারে। খাদ্যের সমবণ্টন, যা প্রত্যেক মহামারীর সময় বিশেষভাবে আলোচিত হতে থাকে, তা একটা ব্যর্থ ধারণা হিসেবেই রয়ে গিয়েছে। আর এই ব্যর্থ ধারণাকে পাথেয় করেই এই ছবি 90 মিনিটে আপনাকে পুরোটা ঘুরিয়ে দেখাবে। একটা পথের শুরু থেকে আনুমানিক শেষ অবধি নিয়ে যাবে। কীভাবে?

     

    একটা রহস্যময়, চতুর্ভুজ, অপরিমেয় তল বিশিষ্ট জেলখানা, যার মাঝের অংশ ফাঁপা, একটা গভীর চৌকো গর্ত(এল ওয়ো/দ্য হোল) সোজাসুজি নেমে গেছে। প্রতিটি ফ্লোরে মোট দুজন বাসিন্দা। দিনের একটা নির্দিষ্ট সময়ে একবারই প্রত্যেকটি ফ্লোরে গর্ত পূরণ করতে নেমে আসে ‘প্ল্যাটফর্ম’, একটি সাজানো খাবারের টেবিল। উপরতলা থেকে সেই খাবারের টেবিল নেমে যায় নীচের দিকে। প্রত্যেকটি ফ্লোরে কয়েক সেকেন্ডের জন্য দাঁড়ায়, নিয়ম মতো উপর থেকে যত নীচের দিকে প্ল্যাটফর্ম নামে, কমতে থাকে খাদ্যের পরিমাণ, বদলে যেতে থাকে টেবিলের চেহারা, মানুষের চেহারা, জীবন। যারা এখানে আসে বেশিরভাগই অজ্ঞাত থাকে এর ভিতরে ঠিক কী ধরনের কর্মকান্ড ঘটে সে বিষয়ে। যেমন এসেছিল এই ছবির প্রোটাগনিস্ট গরেং (ইভান ম্যাসাগু)। সে সিগারেটের নেশা ছাড়তে এই অদ্ভুত জেলখানায় আসে। সে ভেবেছিল এটা কোনও সংশোধনাগার, ছ’মাস সেখানে কাটাতে পারলে তাকে প্রশংসাপত্র দিয়ে বাড়ি পাঠানো হবে। জেলখানায় প্রবেশ করার সময়ে সেখানকার আধিকারিক এক মহিলা গরেঙের ইন্টারভিউ নেয় এবং তাকে জানায়, এখানে থাকতে গেলে তাকে একটা চুক্তিপত্রে সই করতে হবে, যতক্ষণ না চুক্তি শেষ হবে সে স্বেচ্ছায় বের হতে পারবে না এবং যে কোনও একটা জিনিস সে সঙ্গে নিয়ে যেতে পারে। গরেং বেছে নেয় ‘দন কিহোতে’ (Don Quixote, a Spanish novel by Miguel de Cervantes)

     

    প্রথম দিনই গরেং দেখে তাকে পাঠানো হয়েছে 48 নং ফ্লোরে। ভাগ্যক্রমে এই ফ্লোরে ন্যূনতম খাবারটুকু পাওয়া যেত। সেখানে তার সঙ্গে দেখা হয় বৃদ্ধ ত্রিমাগাসির (সোরিয়োঁ ইগাইলিয়)।

     

    গরেং- এটাই কি সেই গর্তটা?

     

    ত্রিমাগাসি- হ্যাঁ। এটাই। এখন সবে মাসের শুরু, দেখা যাক সারা মাস আমরা কী খেতে পাই।

     

    গরেং (অবাক হয়ে)- কী খেতে পাব আমরা?

     

    ত্রিমাগাসি- আমাদের উপরতলার মানুষদের উচ্ছিষ্ট।

     

    গরেং- এখানে কি শুধু খাওয়া দাওয়াই হয়?

     

    ত্রিমাগাসি- অবশ্যই। শুধু খাওয়া দাওয়া। কখনও সেটা সহজ, কখনও কঠিন। 48 নং তলটা কিন্তু খাওয়া দাওয়ার জন্য ভাগ্যক্রমে ভাল। তুমি সৌভাগ্যবান। আমাকে আর কথা বলিও না আমার ক্লান্ত লাগে।

     

     

    ওদের কথোপকথনের মধ্যেই একটা আলো জ্বলে ওঠে, প্ল্যাটফর্ম নেমে আসে। খাবার বলতে শুধুই এঁটোকাঁটা। তার মধ্যে থেকে ত্রিমাগাসি পাগলের মতো খাবার খুঁজতে থাকে, যা কিছু হাতের কাছে পায়, মুখে পুরতে থাকে। নীচের তলা থেকে ভেসে আসে খাবারের জন্য চিৎকার, গালাগাল। ত্রিমাগাসি একটা ওয়াইনের বোতলের তলানিটুকু গলায় ঢেলে থুতু ফেলে বোতলটা ছুঁড়ে মারে নীচের তলায়। গরেং এসব দেখে হতভম্ব হয়ে পড়ে। সে ত্রিমাগাসির কাছে জানতে চায়, কেন সে এরকম আচরণ করল। ত্রিমাগাসি বলে, তুমি দেখতেই পাচ্ছ আমাদের উপর তলার মানুষেরাও ঠিক এটাই করে। সব শালা হারামি!

     

    গা গুলিয়ে ওঠে গরেং-এর। ত্রিমাগাসি তাকে পরামর্শ দেয় কিছু খাওয়ার জন্য। আবার আলো জ্বলে ওঠে, নেমে যেতে থাকে প্ল্যাটফর্ম। গরেং তাড়াতাড়ি বেঁচে যাওয়া একটা গোটা আপেল তুলে নেয়।

     

    আজব নিয়ম, প্ল্যাটফর্ম থেকে কেউই খাবারের বিন্দুমাত্র কণা নিজের কাছে পরে খাওয়ার জন্য জমিয়ে রাখতে পারে না, যে রাখবে সে তার সঙ্গী সহ হয় খুব গরমে না হয় খুব ঠান্ডা তাপমাত্রায় মারা যাবে, আর সে কারণেই গরেং একটা সময়ের পর আপেলটা ফেলে দিতে বাধ্য হয়। সেখানকার আর একটা নিয়ম হল, কেউই এক মাসের বেশি একটি নির্দিষ্ট ফ্লোরে থাকতে পারবে না এবং কেউই আগে থেকে জানতে পারবে না কী অপেক্ষা করছে তার জন্য। 

     

    দিন কাটতে থাকে। গরেং মাঝে মাঝেই ত্রিমাগাসিকে প্রশ্ন করে, তুমি কেন এখানে এসেছ?

     

    ত্রিমাগাসি খুবই ঠান্ডা ভঙ্গিতে কথাবার্তা বলে, যেন সব জেনে ফেলেছে, আর কিছুই দেখার বাকি নেই। সে গরেংকে একদিন তার প্রশ্নের উত্তর দেয়।

     

    সে জানায়, প্রত্যেক দিন একটা ছুরির বিজ্ঞাপন দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে গিয়ে তার টেলিভিশনটি জানালা দিয়ে বাইরে ছুঁড়ে ফেলে দেয়। তাতে একটা লোক আহত হয়ে মারা যায়। সেই অপরাধেই ও এখানে এবং এখানকার আধিকারিকরা তাকে যখন জিজ্ঞেস করেছিল, কী বেছে নিতে চাও তুমি? সে একটা সামুরাই প্লাস ছুরি বেছে নেয়।

     

    গরেং তার কাছে আরও জানতে চায়, তাদের ফ্লোরের নীচে  আর কতগুলো ফ্লোর রয়েছে?

     

    ত্রিমাগাসি- আমি 132টা অবধি জানি। তার নীচে আরও আছে।  

     

    গরেং- আমরাই যেখানে কিছু পাই না, নীচের ফ্লোরের বাসিন্দারা তো কিছুই পায় না। আমি উপরতলার সঙ্গে কথা বলব, যাতে খাদ্যের সমবণ্টন হয়।

     

    ত্রিমাগাসি- তুমি কি COMMUNIST?

     

    গরেং- না, REASONABLE. আমি চাই সকলে সমানভাবে খেতে পাক।

     

    (‘দন কিহোতে’র পাতা ওল্টাতে থাকে সে)

     

     

    প্রথম মাসের শেষে ওদেরকে পৌঁছে দেওয়া হয় 171 নং ঘরে। গরেং হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আবিষ্কার করে নিজেকে । ত্রিমাগাসি তার সামুরাই প্লাস ছুরিটা ঘোরাতে ঘোরাতে তাকে বলে, আমি তোমায় মারব না। আমরা বন্ধু। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সব কিছুই তো ‘ভায়োলেন্স’-এ এসে পৌঁছায়।

     

    গরেং- তুমি একজন খুনি।

     

    ত্রিমাগাসি- না, আমি নই। আমি এমন একজন যে এখন প্রতিমুহূর্তে ভয় দেখাবে তোমাকে। এখানে বাঁচতে গেলে আমাদের একে অপরের মাংস ছিঁড়ে খেতে হবে। এখানে কোনও খাবার এসে পৌঁছাবে না। আমি এখন জানি আমার মৃত্যুর কারণ কে। উপরের লোকরা নয়, নীচের লোকেরাও নয়, এমনকি এখানকার আধিকারিকরাও নয়। তুমি। বেঁচে থাকার জন্য আমরা একে অপরকে হত্যা করব। এখানে আমার আর তোমার মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই। অবশ্যই, এটা আমার অভিজ্ঞতা।

     

    ত্রিমাগাসি কী বোঝাতে চাইছে গরেং কিছুদিনের মধ্যেই তা বুঝতে পারে। যাবতীয় বীভৎসতা টের পেতে থাকে সে।

     

     

    গরেং লক্ষ্য করে একটি মেয়ে মাঝে মাঝেই প্ল্যাটফর্মে চড়ে নীচে যায় তার সন্তানকে খুঁজতে এবং ধর্ষিত হয়। তার কথা বলার সামর্থ্য নেই, সারা মুখে শুকিয়ে যাওয়া রক্তের দাগ। অথচ আধিকারিকের কথায় এখানে কোনও শিশু নেই। সে যেন মাতৃত্বের প্রতীক, যে সন্তানের জন্য সমাজের রুদ্ধশ্বাস বাস্তবতার সঙ্গে সংগ্রাম করতেও দ্বিধাহীন। গরেং নিজের ভিতর একটা অলিখিত দায়িত্ব অনুভব করে এই মেয়েটিকে সাহায্য করার।

     

    পরের মাসে গরেং পৌঁছে যায় 33 নং ঘরে, যেখানে তার সঙ্গে আধিকারিক মহিলাটির দেখা হয়, যে তার ইন্টারভিউ নিয়েছিল। মহিলাটি বহুদিন ক্যান্সারে ভুগছে তাই স্বেচ্ছায় এখানে এসেছে। সে সঙ্গে করে এনেছে তার পোষ্যকে। সে গরেংকে বলে, এই জায়গাটা বই নিয়ে আসার জন্য উপযুক্ত নয়, কেন তুমি বই নির্বাচন করেছিলে? আমাদের সমাজ এতটাই নিষ্ঠুর আর বিশৃঙ্খল হয়ে গেছে যে প্রকৃত জ্ঞানী বা শিক্ষিত ব্যক্তিদের কোনও স্থান নেই এই ‘সিস্টেম’-এ।

     

    কিন্তু আধিকারিক মহিলাটি চায় এখানকার ব্যবস্থার বদল ঘটুক। সে বিশ্বাস করে এটা একটা ‘স্লো প্রসেস’, আর তাই সে রোজ তার নীচের ফ্লোরের লোকদের সংযতভাবে খেতে অনুরোধ করে। বলে, যতটুকু দরকার ততটুকু খেতে, যাতে নীচের ফ্লোরগুলোয় খাবার পৌঁছতে পারে, কিন্তু নীচের ফ্লোরের লোকগুলো মহিলাটির কথা সম্পূর্ণ অগ্রাহ্য করে এবং তাদের উদ্দেশে গালিগালাজ করে। একদিন গরেং নীচের তলার লোকদের ভয় দেখিয়ে বলে, মহিলাটি যা বলছে তা তাদের শুনতেই হবে, অন্যথায় সে পুরো খাবার নষ্ট করে নীচে পাঠাবে। যথারীতি তাতে কাজ হয়। কিন্তু এই পদ্ধতি সে উপরের লোকদের উপর প্রয়োগ করতে পারে না, কারণ প্ল্যাটফর্ম শুধুই নীচের দিকে নামে। গরেঙের ‘স্পনটেনিয়াস সলিডারিটি’ বা আকস্মিক সহানুভূতির থিওরি যা স্বার্থপর মানুষকেও পৃথিবীর অন্যান্য বিষয়ে চিন্তা করতে বাধ্য করে। আর এটা অনেকটা বিপ্লবের মতো, যা রাতারাতি আত্মপ্রকাশ করে পরিবর্তন ঘটায়।

     

    এর পরের মাসে গরেং যখন 5 নং ফ্লোরে পৌঁছায়, সে দেখে সেখানে তার সঙ্গী ভরত নামের এক কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তি,  যার কাছে একটা লম্বা দড়ি রয়েছে যেটা ব্যবহার করে সে পালাবে ভেবেছিল। গরেং তাকে একটা প্রস্তাব দেয়। সে ভরতকে বলে, প্ল্যাটফর্মে চড়ে তারা প্রতিটা ফ্লোরে গিয়ে খাবার পৌঁছে দেবে যাতে একদম শেষ ফ্লোরের লোকটিও কিছু খেতে পায় এবং যে কোনও একটা খাবার তারা অক্ষত অবস্থায় উপরে পাঠাবে যা দেখে কর্তৃপক্ষ বুঝবে তাদের সামাজিক শিক্ষা সম্পূর্ণ হয়েছে, এটাই মুক্তির পথ।

     

    ভরত রাজি হওয়ায় তারা নীচের দিকে নামতে থাকে। কিন্তু নীচের দিকে নামতে নামতে অভুক্ত অবস্থায় মৃত্যুর একেবারে কাছাকাছি চলে আসে তারা। সম্ভাব্য শেষ ফ্লোরে পৌঁছে তারা একটা বাচ্চা মেয়েকে খুঁজে পায়, যে খুব ভয় পেয়ে তার বিছানার নীচে লুকিয়ে ছিল। গরেং বুঝতে পারে যে message বা বার্তা সে কর্তৃপক্ষকে পাঠাতে চায়, সেটা কোনও খাবার নয় বরং এই শিশুটি।

     

     

    ছবিটি এখানেই সমাপ্ত নয়, তবে চিত্রনাট্যের উদ্দেশ্য এখানেই শেষ বলে ধরা যেতে পারে। সাহিত্যিক লু স্যুন তার প্রথম গল্প ‘এক পাগলের ডায়েরি’-তে এমন একটা শহরের বর্ণনা করেছিলেন যেখানে সবাই নরখাদকে পরিণত হয়ে যাচ্ছিল। শিশুরা ছিল পবিত্র, তাই শিশুদেরকে বাঁচানো দরকার। দ্য প্ল্যাটফর্ম(এল ওয়ো/দ্য হোল)-এ একটা পতিত সমাজকে বিভিন্ন ধ্রুবকের মাধ্যমে দেখিয়েছেন পরিচালক গ্যাল্ডার গাজতেলু উরুতিয়া। গরেং, একজন আশাবাদী, জীবনের সমস্ত অন্ধকার, ভয়াবহতা উপেক্ষা করে যে আলোর সন্ধান করে যায় আমৃত্যু, তার হাতে তিনি ‘দন কিহোতে’ তুলে দিয়েছেন কারণ, গুস্তাভ ফ্লবেয়ার তাঁর এক চিঠিতে লিখেছিলেন যে ‘দন কিহোতে’ পড়ে তিনি তাঁর উৎসকে খুঁজে পান। যে কোনও তরুণ হৃদয়কে উন্নত করতে পারে ‘দন কিহোতে’, এমনটি মনে করতেন দস্তেয়ভস্কি। কোনও গুরুত্বপূর্ণ সমস্যায় পড়লে আলব্যের কামু বারবার পড়তেন এই বইটি। নবকোভ মনে করতেন মানুষের যতগুলো ভাল গুণাবলী রয়েছে; নম্রতা, শুদ্ধতা, স্বার্থহীনতা, সাহসিকতা, শৌর্যশীলতা এ সবকিছুই ফুটে উঠেছে ‘দন কিহোতে’-এ। এটা সত্যি যে একটা ভেঙে পড়া সমাজের উত্থান কেবলমাত্র শিশুদের অর্থাৎ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সঠিক সংরক্ষণের মধ্যে দিয়েই সম্ভব। ধ্বংস ও ধসের সামনে সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ।

     


    মৌনী মন্ডল - এর অন্যান্য লেখা


    আলোয় প্রতিবিম্ব দেখার বদলে তিনি বলছেন, অন্ধকারেই আয়নায় সবচেয়ে ভালো দেখা যায়।

    এমন নারী কন্ঠ, এমন দাপুটে, এমন পা ঠুকে অভিনয় করা

    টক ফুচকা, মিষ্টি ফুচকা, দই ফুচকা, বিবেকানন্দ পার্কের ফুচকা, হেদুয়ার ফুচকা

    সুন্দর নয়, ‘খ্যাঁচামার্কা’ ছবি আঁকতেই ভালবাসতেন

    রামকিঙ্কর লকডাউন দেখে যাননি। তিনি দেখে গিয়েছেন বিশ্বযুদ্ধ, দুঃখ, দারিদ্র, দুর্ভিক্ষ, মহামারী, খরা।

    রিভিউ: প্যানডেমিকের আয়নায় ‘প্ল্যাটফর্ম’-4thpillars

    Subscribe to our notification

    Click to Send Notification button to get the latest news, updates (No email required).

    Not Interested