×
  • নজরে
  • ছবি
  • ভিডিও
  • আমরা

  • গণহত্যাই কি আগামী দিনে ভারতের ভবিতব্য?

    সোমনাথ গুহ | 25-01-2022

    প্রতীকী ছবি।

    বছরের প্রথম দিনে যখন বিশ্বজুড়ে মানুষ শুভেচ্ছা বিনিময় করছিল তখন আমাদের দেশে বহু মুসলিম নারী (Muslim women) নতুন ভোরে মোবাইল খুলেই বুল্লি বাই (Bulli Bai) নাম একটি অ্যাপের সম্মুখীন হলেন যেখানে তাঁদের শরীরকে ভোগের এবং বিপণনের জিনিস হিসেবে দেখিয়ে বিক্রির জন্য নিলামে তোলা হয়েছে! এই নিলামে তোলা নারীদের মধ্যে আছেন বিশিষ্ট সাংবাদিক, গবেষক, সমাজকর্মী, চিন্তাবিদ এঁদের সকলের মধ্যে মাত্র একটা বিষয়েই মিল রয়েছে: এঁরা বিজেপি এবং আরএসএস-র ছত্রছায়ায় আশ্রিত নানা নামাবলীধারি মধ্যযুগীয় সংস্কৃতির ধারক বাহক হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলির বিরোধী। আর আছেন কিছু মুসলিম নারী যাঁরা নিজেদের মুসলিম পরিচিতি (Proud Muslims) সগর্বে, বুক চিতিয়ে প্রকাশ করেন, হনুমানদের ট্রোলের ভয়ে ভুয়ো হিন্দু নাম বা পোশাকের আড়ালে নিজেদের ধর্ম পরিচিতি লুকিয়ে রাখেন না

     

     

    ডিজিটাল দুনিয়ায় এখন ঘৃণা, বিদ্বেষ, হিংসার চাষ চলছে। মানুষকে গণপ্রহার, গণধর্ষণ, গণহত্যায় প্ররোচিত করার নিরন্তর প্রয়াস চলছে। এটা এক অন্ধকার, বিভীষিকাময় জগত যেখানে মানুষের যাবতীয় আদিম রিপুগুলিকে উস্কে দেওয়ার পরীক্ষানিরীক্ষা করা হয়। এক লহমায় সাম্প্রদায়িকতার বিষ, নারীবিদ্বেষ, সংখ্যালঘু নারীদের প্রতি লালসা উদ্রেককারী, বিকৃত, বিবমিষাময় ছবি, বার্তা কোটি কোটি গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়

     

     

    ‘বুল্লি বাই’ একটি অ্যাপ যেটার মাধ্যমে অনলাইনে মুসলিম নারীদের নিলামে বিক্রি করা হয়। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে এই নারীদের ছবি সংগ্রহ করে সেগুলি ফটোশপ করে কুৎসিত যৌন-ইঙ্গিতপূর্ণভাবে অ্যাপে প্রদর্শিত হয়। এর আগে গত বছরের জুলাই মাসে ‘সাল্লি ডিল’ নামে একই রকম একটি অ্যাপ বাজারে এসেছিল, যাতে একশো মুসলিম মহিলাকে নিলামে বিক্রি করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। বাস্তবে কিন্তু কোনও কেনাবেচা হয়নি। সুল্লি-বুল্লি মুসলিম মহিলাদের প্রতি অশ্লীল কথা। নিলামে তোলার উদ্দেশ্য কোনও সওদা করা নয়; উদ্দেশ্য হচ্ছে মুসলিম নারীদের লাঞ্ছিত করা, অপদস্থ করা যাতে তাঁরা সমাজ, পরিবার, বন্ধুবান্ধব ও পরিচিত বৃত্তে একঘরে হয়ে পড়ে; এমন ভাবে হেনস্থা করা, যাতে তাঁদের প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর স্তব্ধ হয়ে যায় যাতে তাঁরা এতটাই কোণঠাসা হয়ে পড়ে যে হিন্দু কর্তৃত্ববাদীদের কাছে সমর্পণ করে, তাদের হাতের পুতুলে পর্যবসিত হয়। বুল্লি বাই-এ 112জন মহিলার ছবি প্রদর্শিত হয়েছে। এঁদের মধ্যে আছেন 67 বছরের খালিদ পারভিন, যিনি হরিদ্বারে নরসিঙ্ঘানন্দ সরস্বতীর ঘৃণা ভাষণের বিরোধিতা করেছিলেন; আছেন হায়দ্রাবাদের সাংবাদিক আয়েষা পারভিন, কবি নাদিম খান, যিনি তাঁর কাব্যকে প্রতিবাদের বাহন করে তুলেছেন সাইমা, রেডিও মির্চির জকি। ফতিমা জাহির খান, আইনজীবী। এরা এতটাই নিকৃষ্ট যে জেএনইউ-তে ‘নিরুদ্দেশ’ হয়ে যাওয়া নাজিব আহমেদের মা ফতিমা নাফিসকেও নিলামে তুলতে এদের বাধেনি।

     

    আরও পড়ুন: গেরুয়া ভারত গড়তে হাতিয়ার বিদ্বেষ ও ঘৃণার প্রচার

     

    খালিদ পারভিন এই অ্যাপ নির্মাতাকারীদের বিরুদ্ধে এফআইআর করেছেন। তিনি বলেছেন এসব করে বজরং বাহিনী তাঁকে ভয়ও দেখাতে পারবে না, লাঞ্ছিতও করতে পারবে না। তাঁর প্রতিবাদ জারি থাকবে। প্রখ্যাত সাংবাদিক, ‘গুজরাট ফাইলস’-এর আলোড়ন সৃষ্টিকারী লেখিকা, রানা আয়ুব লিখছেন, তোমরা আমাদের লজ্জা পাইয়ে চুপ করিয়ে দিতে পারবে না। অতি-দক্ষিণ হিন্দুরা ভাবছে তারা আমাদের লাঞ্ছিত করে চুপ করিয়ে দেবে; তারা পারবে না।’’ আয়ুব নিজে ওই নিলামে তোলা মহিলাদের মধ্যে একজন। সেটা তো হতেই হবে। তিনিই তো সেই নারী যাঁর তুখোড়, দুঃসাহসী সাংবাদিকতার কারণে অমিত শাহকে জেলের ঘানি টানতে হয়েছিল;তিনিই তো এই তথ্য ফাঁস করেছিলেন যে গুজরাটের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে দাঙ্গার সময় পুলিশ প্রশাসনকে তিন দিনের জন্য নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া হয়েছিলসুতরাং তাঁর ছবি, শরীর যে নিলাম হবে এত বলাই বাহুল্য। ‘টাইম’ পত্রিকা অনুযায়ী বিশ্বের সবথেকে বেশি প্রাণনাশের হুমকি পাওয়া প্রথম দশজন সাংবাদিকের মধ্যে তিনি একজন। বহুবার প্রাণনাশ ও ধর্ষণের হুমকি পাওয়ার কারণে তিনি বারবার দিল্লি পুলিসকে নালিশ জানিয়েছেন, কিন্তু আজ অবধি কেউ গ্রেপ্তার হয়নি, সাজা তো দূরের কথা! আয়ুব তাবিন্দা শেখ সম্পর্কে লিখেছেন “যিনি একজন এমবিএ ছাত্রী, উঠতি ব্যবসায়ীতাঁর ছবি সাল্লি ডিলে প্রদর্শিত হয়েছিল। তিনি জাতীয় মহিলা কমিশনের কাছে নালিশ জানান, ছয় মাস অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়ার পরেও সেটার এখন কোনও উত্তর আসেনি। উল্টে নালিশ জানানোর কয়েক দিনের মধ্যে তাঁর ইনবক্সে নগ্ন, অশ্লীল ছবি আসতে শুরু করে। অভিযোগ, প্রেরকরা সবাই পুরুষ এবং বিজেপি-আরএসএস-এর কর্মী। তাবিন্দা জানান তিনি নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলেন তাই তাঁকে নিশানা করা হয়েছে। “এইভাবে উত্যক্ত করে, মৃত্যুভয় দেখিয়ে তারা আমাকে দমিয়ে রাখতে পারবে না’’, তাবিন্দা বলেন। অকুতোভয় মেয়েটি আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী তো পোশাক দিয়ে মুসলিম চিহ্নিত করেন, তাই আমি এখন হিজাব পরছি, যাতে বজরঙ্গিরা আরও বেশি করে আমার ধর্ম পরিচিতি জানতে পারে। সানিয়া আহমেদ যাঁর ছবি বুল্লি অ্যাপেআছে তিনি বলেন, আমি আমার কাজ চালিয়ে যাব। প্রকাশ্যে আসার দম এদের নেই। এরা কাপুরুষ, বিকৃতমনস্ক চিন্তাশক্তিরহিত জম্বি! এরা ভাবছে আমরা অসহায়। আমরা অসহায় নই এবং এই যুদ্ধ আমরা চালিয়ে যাব।

     

     

    সুল্লি ডিলের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করা হয়েছিল, কিন্তু এতদিনেও পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করেনি, এমনকি জিজ্ঞাসাবাদও করেনি। বুল্লি বাই হওয়ার পরে দেশ বিদেশে প্রতিবাদ শুরু হয়। বিশ্বের প্রায় দু’শো জন বিশিষ্ট অভিনেতা, সঙ্গতজ্ঞ, সাংবাদিক, আমলা, ফেসবুক, টুইটার, গুগলের সিইওদের চিঠি লিখে তাঁদের প্ল্যাটফর্মে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বলেন। এই প্ল্যাটফর্মগুলিকে তাঁরা ‘নগরের কেন্দ্রস্থল’ (URBAN SQUARE) হিসাবে বর্ণিত করেছেন যেখানে সবাই মিলিত হন, বিতর্ক হয়, গোষ্ঠী জীবন গড়ে ওঠে, পণ্য বেচাকেনা হয়। কিন্তু, তাঁরা আক্ষেপ করেন, নারীদের জন্য এই ‘নগর কেন্দ্রগুলি’ বড় বিপজ্জনক হয়ে পড়ছে (বিবিসি নিউজ-10 জুলাই, 2021)ওই একই পোর্টালে প্রকাশিত অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী অনলাইনে যে মহিলা যত বেশি মুখরা, প্রতিবাদী তাঁকে তত বেশি নিশানা করা হয়। ইংল্যান্ড, আমেরিকায় কৃষ্ণাঙ্গ নারীদের বেশি টার্গেট করা হয়, একই ভাবে ভারতে মুসলিম ও দলিতদের বেশি হেনস্থা করা হয়। মুসলিম মহিলাদের চুপ করিয়ে দেওয়া, লাঞ্ছিত করার এটি একটি উপায়।

     

     

    ব্যাপক হ হওয়ার ফলে পুলিশ প্রশাসন নড়ে চড়ে বসে। পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এঁদের পরিচিতি জানলে আশ্চর্য হতে হয়! প্রত্যেকেই শিক্ষিত, অল্পবয়স,19 থেকে 25শ্বেতা সিং, মাত্র19 বছর বয়স। বাবা মা গত হয়েছেন, দুই বোনের সাথে থাকেন। এক বোনের বক্তব্য অনুযায়ী তিনি অন্তর্মুখী; তিনি প্রাচীন হিন্দু বিগ্রহ, মুর‍্যাল নিয়ে পড়াশোনা করতে চান, তাই তিনি বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপত্যবিদ্যা নিয়ে পড়ার জন্য আবেদন করেছেনবিশাল ঝা, 21 বছর বয়স, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্র। মায়াঙ্ক রাওয়াত, 21 বছর, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। নিরজ বিষনই, 20 বছর, বি-টেকের ছাত্র, অভিযোগ সে-ই বুল্লি বাই অ্যাপের নির্মাতা। ওমকেরেশ্বর ঠাকুর, 25 বছর, বিসিএ, বাবার মতে একজন আইটি বিশেষজ্ঞ, অভিযোগ সাল্লি ডিলসের নির্মাতা। এরা প্রত্যেকেই অন্তর্মুখী, একা থাকতে পছন্দ করে, LONER, এমনকি নিঃসঙ্গ নেকড়ে (LONE WOLF) বলা যেতে পারে। এঁদের যাবতীয় যোগাযোগ নেট জগতে, ভার্চুয়াল মাধ্যমে; বাস্তবে এরা কেউ কাউকে চেনে না।

     

     

    এত কিছু বলা এই কারণে যে শিক্ষিত, যুবক যুবতীদের মধ্যে মুসলিমদের সম্পর্কে এত ভয়ানক ঘৃণা, বিরূপতা কী ভাবে তৈরি হচ্ছে? কী পরিবেশ, বাতাবরণে তাঁরা বড় হচ্ছে যা তাঁদের মধ্যে অন্য সম্প্রদায় সম্পর্কে এত নীচ, বিদ্বেষমূলক ধারণা তৈরি করছে? শ্বেতা নিজে নারী হওয়া সত্ত্বেও অন্য নারীদের লাঞ্ছিত করছে, যৌন হেনস্থা করছে শুধুমাত্র তাঁরা ভিন্ন ধর্মাবলম্ব বলে! কোন মতাদর্শ এত ঘেন্না, বিতৃষ্ণার জন্ম দেয়? আর এটা যে শুধু নেট জগতে হচ্ছে এমনটা নয়। খোদ রাজধানীতে দাঁড়িয়ে মুসলিমদের গণহত্যার ডাক দেওয়া হচ্ছে। তথাকথিত হিন্দু গুরুরা হরিদ্বারে দাঁড়িয়ে সংখ্যালঘুদের নিকেশ করার নিদান দিচ্ছেপতৌদিতে সভা করে ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক মনসুর আলি খান পতৌদির পরিবারকে লাভ জিহাদ করার জন্য হুমকি দেওয়া হচ্ছে। গুরুগ্রামে খোলা জায়গায় মুসলিমদের নামাজ পড়া নিষিদ্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। ছত্তিসগড়ে হিন্দুরা মুসলিম ব্যবসায়ীদের বয়কট করছে। দীর্ঘ তালিকা, রোজ মুসলিমদের হেনস্থা করার কোনও না কোনও ঘটনা ঘটছে, লিখতে গেলে মহাভারত হয়ে যাবে।

     

     

    তবে কি হিন্দু মহাসভা, আরএসএস-এর অভীষ্ট লক্ষ্য হিন্দুরাষ্ট্রর প্রতিষ্ঠাএখন সময়ের অপেক্ষা মাত্র? আমরা জানি তাঁদের মতাদর্শগত গুরু এমএস গোলওয়ালকারের রাষ্ট্রচিন্তায় সংখ্যালঘুদের কোনও স্থান নেই। তিনি নাৎসি জার্মানির ইহুদি-নিধন দ্বারা অনুপ্রাণিত ছিলেন। ‘উই অর আওয়ার নেশনহুড ডিফাইন্ড’-এ তিনি লিখছেন, “জার্মানি তাদের দেশে ইহুদিদের নিকেশ করে দিয়ে বিশ্বকে স্তম্ভিত করে দিয়েছে। জার্মানি দেখিয়ে দিয়েছে বিভিন্ন জাতি, সংস্কৃতি- যারা বুনিয়াদি ভাবে আলাদা তাদের একত্রে বাঁধা কতটা অসম্ভব! আমাদের হিন্দুস্তানের জন্য এটা একটা ভাল শিক্ষা।’’ এরপরেই তিনি লিখছেন, “যে বহিরাগতদের দেশের মূলস্রোত, NATIONAL RACE- এর ভাষা, সংস্কৃতি রপ্ত করতে হবে, নিজেদের বিদেশি উৎস, আলাদা অস্তিত্ব পুরোপুরি বিস্মৃত হতে হবে।’’ তিনি পরিষ্কার বলছেন, বহিরাগতদের কাছে দু’টো রাস্তা খোলা আছে- হয় এই ‘ন্যাশনাল রেসের’ সঙ্গে তাদের পুরোপুরি মিশে যেতে হবে আর নইলে, এই ন্যাশনাল রেস অনুমতি দিলে তাদের করুণার ওপর বেঁচে থাকতে হবে, অথবা দেশ ছেড়ে চলে যেতে হবে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে আরএসএস চিরকালই মুসলিমদের বিদেশি, বহিরাগত বলে চিহ্নিত করেছে।

     

     

    তবে কি সেই মাহেন্দ্রক্ষণ উপস্থিত? যে ভাবে খুল্লমখুল্লা গণহত্যার ডাক দেওয়া হচ্ছে, মুসলিম নিধন শুরু হওয়া কি সময়ের অপেক্ষা মাত্র? অনেক মুসলিম মহিলা ভয় পাচ্ছেন রাস্তায় বেরোলেই তাঁদের ওপর আক্রমণ হতে পারে, তাঁরা ধর্ষিত হতে পারেন, খুন হতে পারেন। কে রোধ করবে ঘৃণার এই বিপুল সুনামিকে? প্রখ্যাত ঐতিহাসিক তনিকা সরকার আক্ষেপ করেছেন, বাম দলগুলিও হরিদ্বারের তথাকথিত ধর্মসভায় ঘৃণা প্রচারের বিরুদ্ধে কোনও আন্দোলনে নামেনি বলে খোদ দিল্লিতে ছাত্র ইউনিয়ন ‘আইসা’-র একটা মিছিল হয়েছে কেবলসবাই যেন ধরেই নিয়েছে যে, এটাই ভবিষ্যৎ; ভারত আর একটা নাৎসি জার্মানি হবে। তবে এখানে শুধু হলোকস্ট হবে না। প্রত্যাঘাত অবশ্যম্ভাবী, চূড়ান্ত নৈরাজ্যে নিমজ্জিত হবে দেশ।

     


    সোমনাথ গুহ - এর অন্যান্য লেখা


    উত্তরপ্রদেশ সরকার অর্ডিনান্স জারি করছে, আদালতের একেক সময়ে একেক কথা

    এই ধরণের অপরাধের তালিকায় উত্তর প্রদেশের নাম শীর্ষে (15.3 শতাংশ)।

    কৃষক আন্দোলন নিয়ে শীর্ষ আদালতের এই 'সক্রিয়তা' কি নিছক কেন্দ্রীয় সরকারের মুখরক্ষার খাতিরেই?

    পড়ে থাকে ছড়ানো ছিটানো কিছু শুকনো রুটি, বিশ্বের দরবারে যা ভারতের মানুষের ক্ষুধার বীভৎস চিত্র।

    মাধুর্যের আড়ালে লুকনো কদর্যতা 60 বছরেও বদলায়নি।

    শাহিনবাগের বর্ষপূর্তিতে স্মরণীয় সাধারণ মানুষের সম্মিলিত প্রতিবাদের শক্তি

    গণহত্যাই কি আগামী দিনে ভারতের ভবিতব্য?-4thpillars

    Subscribe to our notification

    Click to Send Notification button to get the latest news, updates (No email required).

    Not Interested