১) নিয়মিতভাবে সাবান দিয়ে হাত ধোওয়ার অভ্যাস করতে হবে। সাবান দিয়ে হাত ধোওয়ার পাশাপাশি সম্ভব হলে অ্যালকোহল যুক্ত হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে হাত ধুতে হবে।
২) হাঁচি-কাশি হচ্ছে এমন ব্যক্তির থেকে ন্যূনতম ১মিটার (৩ফুট) দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কেননা এইসমস্ত ব্যক্তিদের কাছ থেকে জীবাণু হাঁচি-কাশির মাধ্যমে অন্য ব্যক্তিকেও সংক্রামিত করতে পারে।
৩) নিজের চোখ, নাক এবং মুখে অযথা হাত না দেওয়াই ভাল।
৪) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন। হাঁচি বা কাশি হলে হাতটা ভাঁজ করে নাক এবং মুখকে ঢাকা দেওয়া বাঞ্ছনীয়। হাতের তালু ব্যবহার করবেন না। এক্ষেত্রে পরিস্কার টিস্যু পেপারও ব্যবহার করা যেতে পারে। ব্যবহৃত টিস্যু পেপার অবিলম্বে নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলে দেওয়া উচিত।
৫) যদি জ্বর, কাশি এবং শ্বাসকষ্ট থাকে, তাহলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
৬) চিকিৎসকের কাছ থেকে এই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জেনে রাখুন এবং তাঁর পরামর্শ মেনে চলুন।
৭) অসুস্থ বোধ করলে (বিশেষত পূর্বে উল্লিখিত কোনও লক্ষণ শরীরে দেখা দিলে) বাড়িতে বিশ্রাম নেওয়াই ভাল। এইসময়ে অন্য কোন মানুষ কিংবা কোন জমায়েতের সংস্পর্শে না এসে স্থানীয় চিকিৎসা কেন্দ্রে যাওয়া উচিত।
৮) ইনফ্লয়েঞ্জা ভাইরাসে গুরুতর আক্রান্ত ব্যক্তিরা যদি ১৪ দিনের মধ্যে অন্য কোনও দেশে ভ্রমণ করে থাকেন, তবে সেই তথ্য সবিস্তারে চিকিৎসককে জানান।
নিজের চোখ, নাক এবং মুখে অযথা হাত না দেওয়াই ভাল