বিগ বি হোন বা কোনও নেতা মন্ত্রী বা সাধারণ মানুষ - করোনার থাবা থেকে রেহাই নেই কারও। যে কোনও সময়ে অসুস্থ হতে পারেন যে কেউ। সরকারি হাসপাতালই সবার ভরসা। কিন্তু বেড অ্যালটমেন্ট ন্যায্য হবে তো? রাজনৈতিক খবরদারিতে রাশ টেনে চিকিৎসায় শেষ কথা বলুন ডাক্তাররা।
এটা খাপ নয়, প্রকৃত অর্থেই
ভোটের পর হানাহানি পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক সংস্কৃতির লজ্জাজনক ও দুঃখজনক অঙ্গ।
বাংলায় ক্ষমতায় এলে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকেই নয়া নাগরিকত্ব আইন CAA চালু করার কথা বললেন অমিত শাহ
5 বছরের পুরনো নারদ মামলা নিয়ে হঠাৎ সক্রিয় সিবিআই। দুর্নীতি নিয়ে এই রাজনীতির পিছনে আসল খেলাটা কী?
আমরা যেন এই মহামারীর সময়ে ঘটা গুজরাতের ভেন্টিলেটর কেলেঙ্কারির কথা না ভুলে যাই।
সামাজিক বার্তা দেওয়া আদালত বা সরকারের কাজ নয়।