প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও তাঁর দলের নেতাদের হাবেভাবে মনে হচ্ছে ভোটের আগেই যেন বাংলায় তাঁরা ক্ষমতায় চলে এসেছেন। সাংবিধানিক রীতিনীতি ও বৈধতার তোয়াক্কা না করে জেলা আধিকারিকদের প্রশাসন সংক্রান্ত নির্দেশ দিচ্ছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। নির্বাচিত পঞ্চায়েত ভেঙে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন দলের আর এক নেতা। যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা এবং সাংবিধানিক সৌজন্যকে প্রতিনিয়ত পদদলিত করছেন প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর দলের নেতারা।
তাঁরা বলছেন, প্রতিপক্ষ মানেই শত্রু নয়। একজন জনপ্রতিনিধির কাছে মানুষ এটাই তো শুনতে চায়।
ভোট-পরবর্তী রাজনৈতিক হিংসাকে সাম্প্রদায়িক রঙে রাঙিয়ে বাজার গরম করছে বিজেপি।
মানবাধিকারও কি দলীয় রাজনীতির কুক্ষিগত আজ?
যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোতে কেন্দ্রের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে ব্যর্থ নরেন্দ্র মোদীর সরকার।
প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তি রক্ষা করতে বলি হচ্ছে না তো জাতীয় স্বার্থ?
পশ্চিমবঙ্গে প্রথম দফা ভোটের দিনই বাংলাদেশে মন্দিরে মন্দিরে পূজারত মোদী।