×
  • নজরে
  • ছবি
  • ভিডিও
  • আমরা

  • মাছ কাড়লে বাঙালি কোন ছাড়, দেশ বাঁচবে তো?

    রজত রায় | 09-04-2022

    প্রতীকী ছবি।

    দক্ষিণ দিল্লির সুপরিচিত বাঙালি মহল্লা চিত্তরঞ্জন পার্কের প্রসিদ্ধ মাছের বাজার বন্ধ করতে উদ্যত দিল্লি পুরসভা। অন্তত আট বছর কর্মসূত্রে দিল্লি বাস করার সময় চিত্তরঞ্জন পার্ক ও তার সংলগ্ন গ্রেটার কৈলাশ ও অলকনন্দায় থাকার সুবাদে ওই মাছের বাজারের সঙ্গে নিয়মিত সম্পর্ক ছিল। এক এবং দুই নম্বর মার্কেটের ওই বাজার থেকে মাছ কিনতে নয়াদিল্লি থেকে তো বটেই, যমুনা পেরিয়ে পূর্ব দিল্লি থেকেও লোকজন আসেন। এখানে এমন অনেক মাছবিক্রেতা আছেন, যাঁরা দুই পুরুষ ধরে ব্যবসায় যুক্ত। দুটি বাজারেরই সংস্কার হয়েছে অনেক দিন আগে। আগের অস্থায়ী দোকানের বদলে প্লট বিলি করে স্থায়ী দোকান হয়েছে। এখন দিল্লির পুরকর্তারা সেই সব দোকানকে অনিয়মিত ঘোষণা করে বন্ধ করতে নোটিশ পাঠিয়েছে। এটা এমন সময় হয়েছে, যখন নবরাত্রি চলাকালীন হিন্দুদের অসুবিধা হয় বলে দাবি করে দক্ষিণ দিল্লি পুরসভা ইতিমধ্যেই সব মাংসের দোকান বন্ধ করে দিয়েছে। একই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ হয়েছে হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ সহ বিজেপি শাসিত উত্তর ভারতের রাজ্যগুলিতেও। মাংসের পরে এবার মাছ খাওয়া বন্ধ হতে চলেছে দিল্লিবাসীর।

     

    তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র মনে করিয়ে দিয়েছেন, কোনও মানুষ কী খাবে, সেটা তার পছন্দের ব্যাপার। আর এই পছন্দ অনুযায়ী খাওয়ার স্বাধীনতা তাকে ভারতের সংবিধান দিয়েছে, যা কোনওভাবেই রাষ্ট্র কেড়ে নিতে পারে না। কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লার তীর্যক মন্তব্য, যদি রামনবমীর সময় হিন্দুদের অসুবিধার কথা মাথায় রেখে মাংস খাওয়া বন্ধ রাখতে হয়, তা হলে রমজানের সময় মুসলমানদের আবেগের কথা মাথায় রেখে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সবাইকে যাবতীয় আহার বন্ধ রাখতে হয়। এক দিকে, ধর্মকে কেন্দ্র করে আবেগ, অন্যদিকে, মানুষের প্রচলিত খাদ্যাভ্যাস, এই দুইয়ের মধ্যে এভাবে বিরোধ আসলে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নিজস্ব রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার অভিলাষে উপর থেকে জোর করে চাপিয়ে দেওয়া বিরোধ। হিন্দু, মুসলমান এবং ইহুদিদের মতো অনেকের ধর্মেই খাদ্যাখাদ্য বিচার করে বিধিনিষেধ আছে। হিন্দুদের মতোই মুসলমান ও খ্রিষ্টানদের বিভিন্ন সময়ে উপবাস ও নির্দিষ্ট খাদ্যগ্রহণের বিধি রয়েছে। হিন্দুশাস্ত্রের রীতিনীতি অনুযায়ী (বা, মনুসংহিতার অনুশাসন অনুযায়ী) হিন্দুদের খাদ্যাখাদ্য বিচারে নানা কথা বলা হয়েছে। কিন্তু তা কেউ (হিন্দু) না মানলে পাপের কথা বলা আছে, প্রায়শ্চিত্তের কথা বলা আছে, তবে রাষ্ট্রের দ্বারা শাস্তিবিধানের কথা বলা নেই। হিন্দুদের মধ্যে যারা খাদ্য সংক্রান্ত অনুশাসন মানতে অনাগ্রহী, তাদের কর্মফল ভোগ করে পরজন্মে হীন জন্ম হবে বলেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এভাবে প্রশাসনিক বিধিনিষেধ আরোপ করার রেওয়াজ ছিল না। এখন বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকারে ক্ষমতাসীন যে দল, তাদের এজেন্ডাই হল গোটা ভারতকে হিন্দুরাষ্ট্রে পরিণত করা। এই হিন্দুত্ব কোনও শাস্ত্রনির্দেশিত হিন্দুত্ব নয়, বরং এর মধ্যে রয়েছে কট্টর হিন্দু মৌলবাদী চিন্তা, যা দেশের যাবতীয় ভিন্নধর্মীকেই নিজেদের আচার আচরণের অনুশাসনে বাঁধতে আগ্রহী। আর খাদ্যাভ্যাস ও অন্ধ ধর্মীয় বিশ্বাসের মধ্যে সংঘাতের বীজ এখানেই।

     

    ধর্মীয় বিশ্বাসের অনেক কিছুই যুক্তি দিয়ে অনুধাবন করা যায় না। কিন্তু জনমানসে তার প্রবল প্রভাবকে অস্বীকার করা কঠিন। মানব সভ্যতার জন্মলগ্ন থেকেই মানুষ প্রকৃতির সঙ্গে সহাবস্থান করতে গিয়ে প্রাকৃতিক নিয়মগুলি বুঝতে চেষ্টা চালিয়ে যেতে যেতে বিজ্ঞানচর্চায় পৌঁছেছে। আবার যুক্তি দিয়ে যার ব্যাখ্যা করতে পারেনি, তাকেও ব্যাখ্যা করতে গিয়ে অতিপ্রাকৃতের দিকে তাকিয়েছে। সৃষ্টির রহস্যের মূলে কী আছে, তা জানতে বিজ্ঞানীরা যেমন চেষ্টা করছেন, তেমনই অনেক আগে থেকেই মানুষ দৈবশক্তির অধিকারী সৃষ্টিকর্তার কল্পনা করে নিয়েছে। আর সেই কল্পনার ভিত্তি যতটা যুক্তিবিন্যাস, তার চাইতে অনেক বেশি বিশ্বাস। ইতিহাসে এই বিশ্বাসের বিরুদ্ধে মানুষ বার বার রুখে দাঁড়াতে চেষ্টা করেছে। কিন্তু তা বেশি দিন টেকেনি। যেমন, ফরাসি বিপ্লবের সময় রোবসপিয়র চেষ্টা করেছিলেন ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তার সার্বভৌমত্ব খর্ব করে Goddess of Reason’ কে সর্বোচ্চ অবস্থানে অধিষ্ঠিত করতে, পারেননি। তুলনায়, ফরাসি বিপ্লবের স্লোগান স্বাধীনতা, সাম্য ও সৌভ্রাতৃত্ব অনেক বেশি সাড়া জাগায়। অন্যদিকে, আমেরিকার Declaration of Independence-এর অন্তর্ভুক্ত বাক্যবন্ধ ‘We hold these truths to be self-evident, that all men are created equal’ অনেকটা দৈববাণীর মতোই স্বতঃপ্রণোদিত ও স্বতঃসিদ্ধ।

    ধর্মকে পুরোপুরি অস্বীকার করে সমাজকে নিরীশ্বরবাদের ভিত্তিতে গড়ার পরীক্ষাও হয়েছিল। রুশ বিপ্লবের পরে। সরকারিভাবে ধর্মাচরণ, গির্জায় সমবেত হয়ে উপাসনা, ধর্মোপদেশ সংক্রান্ত প্রচার ইত্যাদি সবই নিষেধ করা হয়। কিন্তু ধর্মকে নিষিদ্ধ করার পরেও মানুষের মনে এত হাজার বছর ধরে লালিত বিশ্বাসকে দুর্বল করা যাচ্ছে না বুঝে ঈশ্বরের বিকল্প তৈরির চেষ্টাও হয়। গির্জার (মন্দির) মধ্যে বিগ্রহের বদলে সুদৃশ্য মসোলিয়াম তৈরি করে লেনিনের মরদেহ সংরক্ষণের ও প্রদর্শণের ব্যবস্থা করা, লেনিন ও স্তালিনের হাজার হাজার মূর্তি শহরে, গ্রামে গঞ্জে স্থাপন করার সঙ্গেই খ্রিষ্টোৎসব, লেন্ট পরব, গুড ফ্রাইডে, ঈস্টার প্রভৃতি ধর্মীয় উৎসবের বিকল্প হিসাবে নভেম্বর বিপ্নব দিবস, মে দিবস প্রভৃতি উদযাপনে জনসাধারণের ব্যাপক সমাবেশ ও আনুষ্ঠানিক শোভাযাত্রা ইত্যাদির মাধ্যমে সাধারণ মানুষের জীবনের ধর্মাচরণে নিষেধাজ্ঞার কারণে সৃষ্ট শূন্যতাকে ভরাট করার চেষ্টা কিছু কম হয়নি। কিন্তু তাতে যে মানুষের মন থেকে ধর্মানুরাগকে উৎপাটিত করা যায়নি, তা আজকের রাশিয়াকে দেখলেই বোঝা যায়। ধর্মবিশ্বাসের এই যে অমোঘ শক্তি, তাকে যুক্তি দিয়ে নড়ানো যায় না।

     

    ততটা না হলেও মানুষের জৈবিক চাহিদা, বিশেষ করে খাদ্যাভাসকেও উপর থেকে চাপিয়ে দিয়ে সহজে পাল্টানো যায় না। এটা ঠিক যে পারিপার্শ্বিক কারণে মানুষ ধীরে ধীরে পুরনো খাদ্যাভ্যাস ছেড়ে নতুন খাদ্যাভ্যাস গ্রহণ করে। মুসলমান রাজত্বের সময় মোগলাই, ইংরেজ আমলে চপ কাটলেট, তারপরে চাইনিজ দিয়ে শুরু করে বাঙালির পাতে এখন পিৎজা, নুডলস প্রভৃতি যাবতীয় ফাস্ট ফুড-ও জায়গা করে নিয়েছে। কিন্তু এই সবই উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া নয়, স্বইচ্ছায় গৃহীত। 1960-এর দশকে খাদ্য সংকটের সময় থেকে বাধ্য হয়েই আটার রুটি খেতে শুরু করার পরে এখন তা বাঙালির কাছে সর্বজনগ্রাহ্য। কিন্তু খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে মানুষের রুচি ও সংস্কৃতির সম্পর্ক অনেকটা ধর্মীয় বিশ্বাসের মতোই দৃঢ়। মানুষের সাংস্কৃতিক পরিচয়ও অনেকটাই তার খাদ্যাভ্যাস দিয়ে চিহ্নিত। যেমন, বাঙালি মাছ-ভাত খায়, উত্তর ভারতের হিন্দিভাষী মানুষ রুটি-ডাল, দক্ষিণ ভারতীয়রা ইডলি-সম্বর ইত্যাদি। এই পরিচয়ও খুবই দৃঢ় ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে। বাইরে থেকে এই পরিচয়কে পাল্টানোর চেষ্টা হলে অনেক সময়ই বিরূপ প্রতিক্রিয়া হয়। তার জেরে ছোটখাট রাষ্ট্রবিপ্লবও কখনও কখনও ঘটে যায়। 1845 সালে আয়ারল্যান্ডে আলু চাষে ভয়ঙ্কর মড়কে ফসল শেষ হয়ে যায়। 1849 পর্যন্ত পর পর পাঁচ বছরই সেই মড়ক চলে। তখন আলুই ছিল সে দেশের মানুষের প্রধান খাদ্য। লক্ষ লক্ষ মানুষ রোজগার হারিয়ে অনাহারের সম্মুখীন হলেও ব্রিটিশ সরকার প্রয়োজনীয় রিলিফ তেমন দেয় না। অন্তত 10 লক্ষ মানুষ অনাহারে, অসুখে ভুগে মারা যায়। বহু মানুষ আমেরিকায় চলে যেতে শুরু করে। শুরু হয় ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে তুমুল আইরিশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, যা বিংশ শতাব্দীতে শেষ পর্যন্ত আয়ারল্যান্ডকে ইউনাইটেড কিংডম বা যুক্তরাজ্য থেকে স্বাধীন হওয়ার পথে নিয়ে যায়।  

     

    আরও পড়ুন: মুমূর্ষু লেনিন: ইতিহাসের বদলা ১০০ বছর পর

     

    ফরাসি বিপ্লবের সময়েও খাদ্য সংকটের সময় সম্রাজ্ঞী মারি আতোঁয়ানেতের করা মন্তব্য, ওরা রুটি না পেলে কেক খেলেই পারে তো এখন প্রবাদে পরিণত। তার প্রায় 200 বছর পরে 1966 সালে চাল ও কেরোসিনের প্রবল সঙ্কটের কারণে পশ্চিমবঙ্গে খাদ্য আন্দোলনের সময় তদানীন্তন মুখ্যমন্ত্রী প্রফুল্ল চন্দ্র সেনের পরামর্শ, ‘কাঁচকলা খাওয়া ভালো, তা পুষ্টিকর অবশ্যই রাজনীতির ময়দানে বিরোধীদের হাতিয়ার জুগিয়েছিল, যার পরিণতিতে পরের বছর রাজ্যে কংগ্রেস সরকার প্রথমবার ক্ষমতাচ্যুত হয়। 1998 সালে পেঁয়াজের দামে লাগামছাড়া বৃদ্ধি সাধারণ মানুষকে এতটাই চটিয়ে দেয় যে, দিল্লি রাজ্যের বিজেপি সরকার নির্বাচনে হেরে যায়। উদাহরণের তালিকা দীর্ঘ না করেই এ কথা বলা যায় যে, খাদ্যাভ্যাস মানুষের সত্তার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত।

     

    আসলে ধর্মীয় অনুশাসনের অনুমোদন ছাড়াই এই যে সব বিধিনিষেধ বিজ পি শাসিত রাজ্যগুলিতে চাপিয়ে দেওয়া শুরু হয়েছে, তা কোনও বিচ্ছিন্ন ব্যাপার নয়। লাভ জিহাদ’, গোমাংস বিক্রির বিরুদ্ধে অভিযান ও বিক্রেতাদের উপর আক্রমণ- এ সব দিয়ে শুরু করে এখন উত্তর ভারতের বহু জায়গায় মুসনমানদের প্রকাশ্যে নমাজ পড়ার ক্ষেত্রে বাধা আসছে। আগে অযোধ্যার বাবরি মসজিদ-রামজন্মভূমি মামলার সময় বিজেপি সরকার আদালতের কাছে হলফনামায় দাবি করেছিল, কোরানে বা হাদিশে কোথাও বলা নেই যে, মুসলমানদের মসজিদে গিয়েই নমাজ পড়তে হবে। তারা বাড়িতে, বা প্রকাশ্য কোনও স্থানে গিয়ে নমাজ পড়তে পারে। এখন প্রকাশ্যে নমাজ পড়ার সময় মুসলমানদের বাধা দেওয়া হচ্ছে, প্রশাসনও হিন্দুত্ববাদীদের সুরে সুর মিলিয়ে বলছে, নমাজের সমাবেশ থেকে গণ্ডগোল হওয়া বা শান্তিভঙ্গের আশঙ্কা রয়েছে। গোমাংসের ব্যবসা উত্তরপ্রদেশে যোগী আদিত্যনাথ প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই বন্ধ করে দেয়। এখন রামনবমীর দোহাই দিয়ে রাজ্যে রাজ্যে মাংসের ব্যবসায় তালা ঝোলানো হচ্ছে। বার্তাটা স্পষ্ট, ভারত এখন একটা আদ্যন্ত হিন্দুরাষ্ট্র। বিধর্মীরা ও বিরুদ্ধবাদীরা যত তাড়াতাড়ি এটা বুঝে সেই মতো চলতে শুরু করবে, ততই তাদের মঙ্গল। তবে তাদের থাকতে হবে উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংঘ পরিবারের নির্দেশ মেনেই, সমাজে হিন্দুদের পায়ের তলায়। রাষ্ট্র শুধু তাদের অঙ্গুলিহেলনে দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন করবে।

     

    ধর্মীয় আচার ও অনুশাসনের ছদ্ম মোড়কে অন্ধ ধর্মবিশ্বাসকে যে ভাবে উপর থেকে সমাজের কেন্দ্রস্থলে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা হচ্ছে, তাতে বহুজাতিক, বহু সাংস্কৃতিক, বহুভাষিক ভারতের বহু মানুষের সঙ্গে এদের সংঘাত অনিবার্য। তাই প্রশাসনিক ডিক্রি জারি করে মাংস ও মাছ খাওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলে মানুষের ক্ষোভ বাড়বেই। আপাতত ধিকি ধিকি জ্বললেও কোনও এক সময় তা বিস্ফোরণের চেহারা নিতেই পারে। একদিকে অন্ধ ধর্মবিশ্বাস, অন্যদিকে মানুষের সাংস্কৃতিক পরিচয়ের আবশ্যিক অঙ্গ, তার খাদ্যাভ্যাস। দুটিই যথেষ্ট শক্তিশালী। তাই এই দুইয়ের সংঘাতের পরিণাম কী হয়, তা দেখার জন্য আপাতত অপেক্ষা করতে হবে। 

     


    রজত রায় - এর অন্যান্য লেখা


    রবীন্দ্রনাথের লেখা গানে সত্যের জয়গান গুরুত্বপূর্ন স্থান অধিকার করে রয়েছে।

    করোনার বিরুদ্ধে ভারতের লড়াই অসংগঠিত। নির্দিষ্ট পন্থার বদলে একাধিক পরস্পরবিযুক্ত বা পরস্পরবিরোধী

    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে নাৎসি বাহিনীর ইহুদি গণহত্যা শুরু হয়েছিল ইউক্রেনের এই বাবি ইয়ারেই!

    করোনা মহামারীর সুবাদে ভারতের শহর ও গ্রামের মানুষ নতুন আর একটা কথার সঙ্গে পরিচিত হল - লক ডাউন।

    খেলার মাঠের বাইরে রাজনীতিতে তিনি পশ্চিমী আধিপত্যবাদের বিরোধের মূর্ত প্রতীক

    বাংলায় বিজেপির পরাজয়ে উজ্জীবিত বিরোধী শিবির নয়া উদ্যমে মোদী বিরোধিতায় শান দিচ্ছে।

    মাছ কাড়লে বাঙালি কোন ছাড়, দেশ বাঁচবে তো?-4thpillars

    Subscribe to our notification

    Click to Send Notification button to get the latest news, updates (No email required).

    Not Interested