ইন্টারনেট সাম্রাজ্যবাদ মানবে না ভারত, বলছেন কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী। অন্য হাতে এই সরকারই ইন্টারনেটভিত্তিক যাবতীয় বিনোদন, খবর এবং বার্তার উপর নিয়ন্ত্রণ আনতে চায়। স্বেচ্ছা নিয়ন্ত্রক সংস্থা গঠনের কথা বলেও তার উপরে নিজেই বসতে চায় সরকার। তার মানে কি দেশে ইন্টারনেট অধীশ্বর হতে চায় সরকার নিজেই?
প্রথম বাঙালি হিসাবে রাষ্ট্রপতির আসনেও বসেছেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হতে পারেননি বারবার সুযোগ আসা সত্ত
বাম-কংগ্রেস-আইএসএফ মোর্চার রবিবারের ব্রিগেডের বিপুল জন সমাবেশ ভোটে কি দাগ কাটতে পারবে?
নাচের হাত ধরেই কর্কট রোগের সঙ্গে চোখে চোখ রেখে লড়ছেন নয়নিকা। হারার কোনও প্রশ্নই নেই।
আমরা যেন এই মহামারীর সময়ে ঘটা গুজরাতের ভেন্টিলেটর কেলেঙ্কারির কথা না ভুলে যাই।
যাপনে ছিল, আজও আছে কবিতা আর তীব্র অনিশ্চয়
আজকের ভারতে চরম দক্ষিণপন্থী শাসনে যেন সেই ইউটোপিয়া বাস্তবায়িত হচ্ছে!