আগেও কাঁদত, তবে এভাবে নয়! আগে বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদত। কদাপি প্রাজ্ঞজনের চোখে পড়লে তবে তার কথা পাবলিক জানতে পারত।
আজ বিচারের বাণী একেবারে প্রকাশ্যে হাউ হাউ করে কাঁদছে! ছোটখাটো গাঁ-গঞ্জের কাছারি নয়, খাস উচ্চ আদালতের মধ্যেই কাঁদছে! কাঁদবে না? মাস্টার থেকে শুরু করে স্কুলের দারোয়ান- স্কুলের চাকরিতে যেখানে হাত পড়ছে সেখান থেকেই সাপ বের হচ্ছে! জাল ফেললেই চুনোপুঁটি। চুনোর না হয় চাকরি গেল, পিছনের রাঘব বোয়ালগুলোর কী হবে? সেগুলোকে ধরার জন্য সদর থেকে বড় কোতোয়াল ডেকেছিলেন বিচারপতি। পাবলিক আশা করছিল এবার সত্যিটা বের হবে! কোথায় কী? একের থেকে দুই বড়, আর সিঙ্গলের থেকে ডাবলের জোড় বেশি! সিঙ্গলের ডাকে কোতোয়াল আসার উপক্রম হতেই ডাবল বলে, না, না, না, দরকার নেই! হাঁপ ছেড়ে বাঁচে রাঘব বোয়াল।
আরও পড়ুন:অ্যাক্টিভ নয় প্যাসিভ— মুখ্যমন্ত্রীর ভয়েস পরিবর্তন জরুরি!
তবে ওই যে! রোজ রোজ সয়ে সয়ে কত আর সইব? হাটে হাঁড়ি ভেঙে গেল একদিন। দেশের ও রাজ্যের সর্বোচ্চ ন্যায়াধীশের কাছে ন্যায়বিচার দাবি করলেন- কে? না, পাবলিক নয়, আমি নই, আপনি নন, হাইকোর্টের বিচারপতি স্বয়ং!
কী লজ্জা! কী লজ্জা! আর কত নীচে নামবে বিচারবিভাগ? হাইকোর্টের মধ্যেই যদি বিচারের বাণী এভাবে কাঁদে, তবে পথেঘাটে কী হচ্ছে?
সোনার পালঙ্কে তুলোর গদিতে শুয়ে 170 বছরের লেডি লিবার্টির প্যারিস থেকে টোকিও যাত্রা।
ব্যক্তি রোগীকে যোদ্ধায় পর্যবসিত করা মানে ভাবনা বা আইডিয়ার স্তরে একটা সর্বনাশের বীজ বপন করা।
মুক্তিযুদ্ধের 50 বছর। লিখছেন সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর বিরুদ্ধে বিরোধীদের যশবন্ত সিনহা কোনও প্রার্থীই নন
রাজনীতি বর্জিত এমন অরাজনৈতিক নির্বাচন গত চার দশকে দেখেনি বাংলা।
স্বঘোষিত ইন্টেলেকচুয়াল এবং অ্যাকাডেমিশিয়ানদের থেকে সাবধান থাকাই শ্রেয়!